পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ১৬, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নীলফামারীতে বাদাম বিক্রেতার পাশে ছাত্রলীগ

ছবি
 নীলফামারীতে বাদাম বিক্রেতার পাশে ছাত্রলীগ আবেদীন হক নীলফামাড়ী প্রতিনিধিঃ নীলফামারী জেলা সদরের রামনগর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামের একচোখ অন্ধ বাদাম বিক্রেতা সুলতান আলী পরিবারের পাঁচজন সদস্য নিয়ে অন্ধ অসহায় ব্যক্তিটি আর্থিক সঙ্কটে খেয়ে না খেয়ে জীবন যাপন করছে বলে জানা যায়। খবর পেয়ে, স্থানীয় যুবক ও ছাত্রলীগ কর্মী রায়হান হোসেন ফেইসবুক স্ট্যাটাস দেখে ১৪ ডিসেম্বর মঙ্গলবার রাতে অন্ধ অসহায় সুলতান আলীর পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও কম্বল নিয়ে হাজির হয়। সুজন রায় বলেন, সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর । রামনগর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামের অন্ধ সুলতান আলী। তার পরিবারের ৫ জন সদস্য নিয়ে কষ্ট করে দিন কাটাচ্ছে। তারা করোনায় আর্থিক সঙ্কটে অতি মানবেতর জীবন যাপন করছে তাদের বাদামের দোকান থেকে যা আয় হয় সেটা দিয়েই সংসার চলতো। এছাড়াও জানা যায়, আবু দাউদ ইব্রাহিম নামে এক ফেইসবুক স্ট্যাটাস দেখে আজ খাদ্য সামগ্রী নিয়ে তার বাড়িতে হাজির হয়েছি। তিনি আরো জানান মহান আল্লাহতালা যেন এভাবেই সারাজীবন গরিব,অসহায়, প্রতিবন্ধী, ও কর্মহীন পরিবারের মানুষের পাশে থেকে একজ

নীলফামারীতে বিভিন্ন অনুস্ঠানের মাধ্যমে পালিত হচ্ছে মহান বিজয় দিবস

ছবি
  আবেদীন হক নীলফামারী প্রতিনিধিঃ  বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় নানান আয়োজনে মহান বিজয় দিবস এর সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করা হচ্ছে নীলফামারীতে। এ উপলক্ষে সরকারী কর্মসূচীর পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনও নিজ নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ৫০ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী কর্মসূচী শুরু হয়। এ লক্ষ্যে জেলা শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে স্থাপিত স্বাধীনতা স্মৃতি অম্লান স্মৃতিসৌধতে শহীদ বেদিতে রাষ্ট্রের পক্ষে পুষ্পমাল্য অপর্ণ করেন জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী।  একে একে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, এলজিইডি, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, শিক্ষা প্রকৌশল, জেলা আইনজীবী সমিতি, নীলফামারী প্রেসক্লাব সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক, রাজনৈতিক ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ঢল নামে। সকাল ৯ টার দিকে জেলা হাইস্কুল মাঠে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ ও শারিরীক কসরত সহ বিভিন্

ঝরাজীন্য অবস্থায় রয়ে গেলো পতেঙ্গা ৪১ নং ওয়ার্ডের ১১ নং মাতব্বর ঘাট।

ছবি
(যেন দেখার কেউ নেই) “সিটি মেয়র মহোদয়ের আশু-দৃষ্টি আকর্ষন” সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার আসরাফী, চট্টগ্রাম ব্যুরো। চট্রগ্রামের  পতেঙ্গা-১১নং মাতব্ব্রর ঘাটের অবস্তা  ঝরাজীন্য মৃত্যু ঝুঁকিনি্য়েই নৌ-যাত্রী পারাপার। নগরীর ৪১নং ওয়ার্ডস্থ পতেঙ্গা-১১নং মাতব্ব্রর ঘাটের ঝরাজীন্য অবস্থায় নৌ-যাত্রী পারাপারের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ইজরাদার মোঃ আনোয়ার, অভিযোগ করে জানান,বিগত প্রায় ৩ বছর আগে রাতের আধারে একটি মালবাহি রাইটার জাহাজের আঘাতে নৌ-ঘাটের বেশ কিছু অংশ ভেঙ্গে নিয়ে নদীর দিকে বিলিন করে দেন।এই ভয়াবহ বিপদ জেনেও যাত্রীসাধারণ পতেঙ্গা-১১নং মাতব্ব্রর ঘাট হয়ে আনোয়ারা-পটিয়া এবং কর্নফুলি উপজেলার আংশিক এলাকায় নিয়মিত শহরের পথে যাতায়াত করেন হাজারো চাকুরী ও পেশাজীবী লোকজন।এই বিষয়ে ইজরাদার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) কর্তৃপক্ষ কে বার বার জানালেও আজো কোন প্রতিকার পান নি বলে জানান নিয়মিত পারাপার হওয়া জুলদার বাসিন্দা সৈয়দ আহম্মদ জানিয়েছেন্। ঘাটে ৫/৬ টি নৌকা/বোর্ট থাকলেও কর্তৃপক্ষ ঘাটের ঝরাজীন্য অবস্থা ও বড় ধরণের র্দূঘটনার দিকে নজর রেখে সবগুলো বোর্ট চালাতে পারছেনা। সে কারণে দূর্ভোগে পড়তে হয় প্রতিনিয়ত পারাপার হওয়া যাত্রীদের।