শৈশব মানে জীবনের পাতায় স্মৃতির আল্পনা, পরিপূর্ণতার প্রতীক
তু ফান সাকিবঃ- শৈশবঃ- প্রতিটি মানুষ জন্মগ্রহণ করে একেকটি শিশু হিসেবে। আর এটাই তো হলো প্রাকৃতিক নিয়ম-শৃঙ্খলা। প্রথমে মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হয় সুন্দর এই ভুবনে। অতঃপর এখানে এসে প্রকৃতির হাওয়া-বাতাসে এবং মায়ের দুগ্ধপানের মাধ্যমে ক্রমে বেড়ে উঠতে শুরু করে শিশুটি।শুরু হয় জীবনের পথচলা। আসলে শৈশবকালটা সম্পূর্ণ স্বাধীন একটি সময় প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে। কারণ, শৈশবকালটা মানুষের জীবন বিকাশের একটি যুগান্তকারী সময়ের নাম। এই সময়ে মানুষের জীবন কোনো বাধা মানে না। এজন্যই মানে না যে,শৈশবকালে প্রত্যেকটি শিশুর মনটা অত্যান্ত কোমল থাকে। তাঁরা প্রকৃতি এবং সমাজ থেকে বিভিন্ন জ্ঞান আহরণ করতে শেখে।এজন্য শৈশবকে শিক্ষাগ্রহণের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় হিসেবে মনে করে বিশ্লেষকরা। তাছাড়া শৈশবকালে প্রত্যেকটি শিশু কৌতূহলপ্রবণ থাকে এবং অনুকরণপ্রিয় থাকে। এসময়টাতে প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে তাঁরা মনের ভিতরে জানার জন্য আগ্রহ পোষণ করে সহজে এবং অন্যরা মানে বড়মানুষেরা যা করে শিশুরা সেটা করতে শিখে যায়।এর ফলে শিশুরা পরবর্তী সময়ে বড় হয়ে নৈতিক অথবা অনৈতিক চিন্তাধারায় লালিত হয়। আর এটা নির্ভর করে শৈশবের পারিপার্শ্বিক অবস্থার প্রেক্ষিতে