পোস্টগুলি

আগস্ট ২, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি, এপিবিএন সদস্য গুলিবিদ্ধ

ছবি
রাকিবুল ইসলাম সোহাগ -রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি, এপিবিএন সদস্য গুলিবিদ্ধ কক্সবাজারের টেকনাফে নিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গিয়ে আহত হয়েছেন এক আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সদস্য। মঙ্গলবার (২ আগস্ট) দুপুর আড়াইটার দিকে নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। আহত এপিবিএন সদস্যের নাম কাউসার। তার বাড়ি নোয়াখালীতে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৬ আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক এসপি মোহাম্মদ হাসান বারী নুর। তিনি জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার পর থেকে নয়াপাড়া ক্যাম্পে থেকে থেকে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছিলো। দুপুর আড়াইটার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে যায় এপিবিএনের একটি দল। পরবর্তীতে দুর্বৃত্তরা তাদের ওপরও গুলি ছোড়ে। এসময় এক এপিবিএন সদস্য আহত হন। তিনি আরো জানান, আহত এপিবিএন সদস্যকে উদ্ধার করে এমএসএফ হাসপাতাল প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

স্বামী কে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ৭ মাসের বাচ্চা রেখে পালিয়ে যায় স্ত্রী-র‍্যাব

ছবি
রাকিবুল ইসলাম সোহাগঃ টাঙ্গাইলে আবু সাইদ সেন্টু হত্যা মামলায় তার দ্বিতীয় স্ত্রী হৃদয় বানুকে (৩৪) গ্রেফতার করেছে র‍্যাব ১২। সোমবার রাতে হৃদয় বানুর বাবার বাড়ি হবিগঞ্জ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। র‍্যাব জানায়, গত ২৮ জুলাই ভাড়া বাসা থেকে নিহত সেন্টুর লাশ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পরদিন নিহতের প্রথম স্ত্রী নাহিদা খানম টাঙ্গাইল সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে র‍্যাব অভিযান চালিয়ে হৃদয় বানুকে গ্রেফতার করে। র‍্যাব ১২, সিপিসি ৩ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর আনিসুজ্জামান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি খুনের কথা স্বীকার করেছেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি আরও জানিয়েছেন, সৌদি আরবে থাকাকালীন দুজনের মধ্যে পরিচয় হয় এবং সেখানেই তারা বিয়ে করেন। বিয়ের বছরখানেক পর গর্ভে সন্তান নিয়ে হৃদয় বানুকে দেশে পাঠানো হয়। দেশে আসার ১ মাস পরই তার স্বামী চলে আসে এবং বড়ভাইয়ের বাসায় বসবাস করতে থাকে। সন্তান জন্মের ৬ মাস পর টাঙ্গাইলের একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন তারা। সেখাতে ভরণপোষণ না দেয়া ও নিয়মিত যোগাযোগ না রাখায় তাদের মধ্যে কলহের সৃষ্টি হয়। গত ২৭ জুলাই তার স্বামী ২৫ হাজার টাকা দাবি করে। তাকে সে টাকা দেয়া হয়। তবে র

আশুলিয়ায় প্রেমঘটিত ব্যাপার নিয়ে সন্ত্রাসী হামলা

ছবি
 রাকিবুল ইসলাম সোহাগঃ- ঢাকার আশুলিয়ায় প্রেম সংক্রান্ত বিষয়ে প্রেমিকসহ ৩জনকে মেরে রক্তাক্ত জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে দেলোয়ার মীর ও তার ছেলে অন্তর মীর, শাহেদ মীরের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। রোববার দিবাগত রাতে আশুলিয়ার মীরবাড়ি দরগারপাড় এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। পরে এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ পেয়ে আশুলিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, জামগড়া মীরবাড়ী সাকিনস্থ জনৈক সাত্তার মীরের বাসার ভাড়াটিয়া ফয়সাল মিয়া এবং সাবরিনা জাহান কেয়া দ্বয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কের সুত্র ধরিয়া গত ৩০.০৭.২২ তারিখে বিকাল ৩ টা ৩০ মিনিটের দিকে দেলোয়ার মীরও তার ছেলোহ দুই থেকে ৩ জন লাঠি সোটা,লোহার রড,রাম দা ইত্যাদি নিয়ে বেআইনিভাবে দলবদ্ধ হয়ে সাত্তার মীরের বাড়িতে অনাধিকার খাঁটিয়ে প্রবেশ করে ভাড়াটিয়া ফয়সাল মিয়াকে বাহিরে বের করে নিয়ে যাওয়ার সময় বাঁধা প্রদান করিলে তারা সাত্তার মীরের বাড়ির ম্যানেজার শাহিনকে বেদম মারধর করে শরীরের বিভিন্নস্থানে জখম করে। পরে জোরপূর্বক ফয়সাল মিয়াকে টেনে হিঁচড়ে ভাড়াকৃত বাসা হইতে ৭০ ফিট পূর্বে মান্নান হুজুরের মার্কেটে নিয়ে