পোস্টগুলি

অক্টোবর ১৪, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সুবর্ণচরে নবনির্বাচিত ৬ইউপি চেয়ারম্যানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

ছবি
 আহসান হাবীব স্টাফ রিপোর্টারঃ নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী ৬ ইউপি চেয়ারম্যানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে শপথ পাঠ করান জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খাঁন। এসময় শপথ গ্রহণ করেন ২ নম্বর চরবাটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রাজিব, ৪ নম্বর চর ওয়াপদা ইউনিয়নের আবদুল মান্নান ভূইয়া, ৩ নম্বর চরক্লার্ক ইউনিয়নের আবুল বাশার ডিপটি। এছাড়া ৬ নম্বর চর আমান উল্যা ইউনিয়নের বেলায়েত হোসেন, ৭ নম্বর পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নের আবুল বাশার মঞ্জু ও ৮ নম্বর মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহি উদ্দিন চৌধুরী শপথ গ্রহণ করেন। গত ২০ সেপ্টেম্বর সুবর্ণচর উপজেলার এই ৬টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

শারদীয় দুর্গা পুজা মন্ডব পরিদর্শন করেন ইউপি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জনাব মোঃ আমজাদ আলী

ছবি
 জেলা প্রতিনিধি আল আমীন  শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার নয়াবিল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জনাব মোঃ আমজাদ আলী সাহেব -(বর্তমান সাধারণ সম্পাদক) ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আজ (১৪ অক্টোবর বৃহস্প্রতিবার) সকালে নালিতাবাড়িতে শ্রী শ্রী গোপাল জিউর মন্দির,,এবং চাটকিয়া মন্দির,, খলিশাকুড়া মন্দির সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে শারদীয় শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং সামর্থ অনুযায়ী কিছু কিছু অনুদান দেন। এবং উপজেলার নয়াবিল ইউনিয়নের জনগণের বন্ধু হিসেবে পরিচিত সমাজ সেবক মোঃ আমজাদ আলী  । আওয়ামী লীগের এই নেতাকে-( সাধারণ সম্পাদক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কে)- ঘিরেই ইউনিয়নের সর্বত্র চলছে আলোচনা সমালোচনা। রাজপথের লড়াকু এ নেতার তৃণমূলে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। তিনি বলেন আওয়ামী লীগের মনােনয়ন প্রত‍্যাশি সমাজ সেবক জনাব মোঃ আমজাদ আলী সাহেব সাংবাদিককে বলেন, দল আমাকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার মধ‍্যে নয়াবিলকে ডিজিটাল ইউনিয়নে পরিণত করতে চাই । সাবেক সফল কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া আপার একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে নিজেকে জনসেবায় এগিয়ে নিতে চাই। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে বিনামুল্যে গরীব অসহায়দের মাঝে সরকারি-বেসরকারী সুবিধা পৌঁছে

মোংলায় মহাষ্টমী উদযাপন, উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারের বিভিন্ন মন্দির-মন্ডপ পরিদর্শন

ছবি
  মোঃএরশাদ হোসেন রনি, মোংলা  মহাষ্টমীর বিশেষ আকর্ষণ কুমারী পূজা ছাড়াই মোংলায় উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হচ্ছে শারদীয় দুর্গোৎসব। বুধবার সকাল থেকে পূজারীরা আসতে শুরু করেন মন্দির-মন্ডপে। বেলা ১১টা বাজতেই পূজাস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপস্থিতিতে। তখনই শুরু হয় মহাষ্টমীর নানা আনুষ্ঠানিকতা। পূজা, অর্চণার পাশাপাশি ঢাক-ডোল, কাঁসর, উলু ও শঙ্খের ধ্বনিতে সরব হয়ে উঠে মন্দিরগুলো। মোংলায় এবার ৩৭টি মন্দির-মন্ডপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুর্গাপূজা। তবে এবার সবার নজর কেড়েছে পৌর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের সোনাপট্টির মন্ডপটি। সেখানে লোকসমাগম সবচেয়ে বেশি। এতো মানুষের ভিড় সামলাতে রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দদের। সোনাপট্টি পুজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক তরুন চন্দ বলেন, তিন বছর ধরে আমরা জুয়েলার্স ব্যবসায়ীরা ব্যাপক আয়োজনের মধ্যদিয়ে দুর্গাপূজা করে আসছি। তাই আমাদের এখানে পূজারী ও দর্শনার্থীদের ভিড় খুব বেশি। সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখতে পুলিশ, আনসার, স্বেচ্ছাসেবক ও কমিটির লোকজন দিন রাত পরিশ্রম করছি। আশা করছি সকলের সহযোগীতায় এ পুজা শেষ করতে পারবো।  এদিকে মহাষ্টমীর দিন বুধবার সকাল

মোংলায় ৩৭ বছরের পুরানো জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে চলছে সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের কার্যক্রম,

ছবি
 এরশাদ হোসেন রনি- মোংলা থেক;-৩৭ বছরের পুরানো জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে চলছে সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের কার্যক্রম, এ ভবন দিয়ে বছরে ৮ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হলে উদ্যোগ নেই সংস্কার কিংবা নতুন ভবন নির্মার্ণের।। মোংলায় ৩৭ বছরের পুরানো জরাজীর্ণ ভবনে চলছে সাব রেজিষ্ট্রি (ভূমি নিবন্ধন) অফিসের কাজ কর্ম। এ ভবনটির  অর্ধেক অংশ মাটির নিচে চলে গেছে। দেয়াল ও ছাদের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। জীবনর ঝুঁকি নিয়ে সেখানে চালানো হচ্ছে অফিসের কার্যক্রম। এমতাবস্থায় যে কোন মুহুর্তে ভবনটি ধ্বসে পড়ে ব্যাপক ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশংকা রয়েছে। উপজেলা সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের দেয়া তথ্যে জানা যায়, বর্তমানে যে ভবনটিতে সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের কার্যক্রম চলছে সেই ভবনটি ১৯৮৪ সালে নির্মিত হয়। এরপর ১৯৮৬ সালে ভবনটিতে উপজেলা মুন্সেফ কোর্ট বা আদালত হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৯৯১ সালে উপজেলা মুন্সেফ কোর্ট আদালত ব্যবস্থা বিলুপ্ত হলে ভবনটি অব্যবহৃত ও পরিত্যাক্ত অবস্থায় থাকে। পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে ওই ভবনেই উপজেলা সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের কার্যক্রম শুরু হয়। এই অফিসে বর্তমানে ১৭ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। এছাড়া ৩১ জন সনদপ্রাপ্ত দলিল লেখক ও প্রায় ২শ 

বিশ্বনাথে চতুর্থ বারের মতো রাস্তায় স্পীড ব্রেকারগুলো সাজিয়ে দিল “মানবতার ঘর”

ছবি
এনামুল হক:- বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ঘটছে সড়ক দূর্ঘটনা। যার কারণ অতিরিক্ত স্পীড, অভারটেকিং, অসাবধানতা ইত্যাদি। রাস্তায় স্পিড ব্রেকার থাকলেও অনেক সময় ড্রাইভারদের চোখে তা পড়েনা,বিশেষ করে রাতে। তাই ড্রাইভারদের সচেতন করতে ‘মানবতার ঘর’ এর উদ্যোগে চতুর্থ বারের মতো রাস্তার স্পিড ব্রেকারসমূহে সাদা রঙ করা হয়েছে। বৈরাগী বাজার থেকে রামপাশা, নকিখালী রাস্তা হয়ে বিশ্বনাথ উপজেলার রেজিষ্টারী অফিসের সামন পর্যন্ত এ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। এ কার্যক্রমটি সম্পন্ন করেছেন মানবতার ঘর এর সদস্যবৃন্দ -ইকবাল হোসেন, সাহাব উদ্দীন নাজেল, শায়েক খান, আমিনুল ইসলাম, আলম ,আলিম উদ্দীন,সাকিল , আরকান সহ প্রমুখ।

শরণখোলায় জাতীয় শ্রমিক লীগের ৫২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে,,

ছবি
মোঃ মোশাররফ হোসেন মনির  ( বাগেরহাট)  শরণখোলা প্রতিনিধি  গৌরব ঐতিহ্য আন্দোলন সংগ্রাম সফলতার ৫২ বছর  ১২ অক্টোবর  জাতীয় শ্রমিক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে  গত স্থান- রায়েন্দা বাজার, পাঁচ রাস্তার মোড়, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক সামনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম রেলী, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে  উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন শরণখোলা উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ শাহ্ আলম ফকির,  উক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন  শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এম এ রশিদ আকন, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, শরণখোলা উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাবেক আহবায়ক  জনাব আসাদুজ্জামান মিলন,  উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক  মোঃ রফিকুল ইসলাম কালাম, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব  আকন্দ ইব্রাহিম সুমন,  উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, ৪ নং সাউথখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোঃ ইমরান হোসেন রাজীব, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সহসভাপতি  মোঃ হেলাল উদ্দিন তালুকদার, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্