পোস্টগুলি

আগস্ট ৩, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চলন্ত বাসে ডাকাতি,সংঘবদ্ধ ডাকাতদলের ধর্ষনের স্বীকার নারী যাত্রী

ছবি
নিজস্ব প্রতিনিধি-  কুষ্টিয়া থেকে ঢাকাগামী ঈগল পরিবহনের একটি বাসে যাত্রীদের হাত-পা বেঁধে মারধর-লুটপাট ও এক যাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়, ২৪-২৫ জন যাত্রী নিয়ে কুষ্টিয়া থেকে ঈগল পরিবহনের একটি বাস মঙ্গলবার (২ আগস্ট) রাতে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়। গভীর রাতে সিরাজগঞ্জ পৌঁছালে সেখান থেকে কয়েকজন ডাকাত যাত্রীবেশে ওই বাসে উঠে পড়েন। এরপর বাসটি বঙ্গবন্ধু সেতু পার হওয়ার পর ডাকাতদল সেটি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। তারা বাসে থাকা সকল যাত্রীর হাত, পা ও চোখ বেঁধে মারধর ও লুটপাট করে। এ সময় বাসের ভেতরেই এক নারী যাত্রীকে ডাকাতদল ধর্ষণ করে। পরে বুধবার টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রক্তিপাড়া জামে মসজিদের পাশে বাসটি বালুর ডিবির মধ্যে উল্টিয়ে রেখে পালিয়ে যায় ডাকাতদল। ঈগল পরিবহনের ব্যবস্থাপক আয়নাল হোসেন ফোনের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে জানান, আমাদের চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারদের বেঁধে রেখে যাত্রীদের কাছে যা যা ছিল সব নিয়ে গেছে ডাকাতরা। মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাজহারুল আমিন (বিপিএম) যাত্রীদের বরাত দিয়ে জানান, বাসটি সিরাজগঞ্জের কাছাকাছি দিবারাত্রি হোটেলে রাতের খাবার খাওয়ার জন্য

আশুলিয়া জিরাবো স্বামী হত্যার মূল আসামি স্ত্রী অহিনা কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৪

ছবি
রাকিবুল ইসলাম সোহাগঃ- সাভারের আশুলিয়ায় ক্লুলেস ও চাঞ্চল্যকর অটোরিকশা চালক আলী নূর হত্যা মামলার মূল আসামী আহিনা খাতুন (২৯)’কে নারায়নগঞ্জের কাঁচপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৪। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৪ এর একটি চৌকস আভিযানিক দল সাভারের আশুলিয়ায় চাঞ্চল্যকর অটোরিকশা চালক আলী নূর বিশ্বাস হত্যা মামলার প্রধান আসামী মোছাঃ আহিনা খাতুন (২৯)’কে গতকাল রাতে নারায়নগঞ্জ জেলার কাঁচপুর এলাকায় সাড়াশি অভিযান পরিচালনা করে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ ও ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে, ভিকটিম আলী নূর বিশ^াস মাগুড়া জেলার শ্রীপুর থানার হোগলডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। সে চাকুরির সন্ধানে ২০১৪ সালে ঢাকায় এসে প্রথমে গার্মেন্টসকর্মী হিসাবে কাজ শুরু করে। পরবর্তীতে বিগত কিছুদিন যাবৎ অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতো। আসামীর বক্তব্য অনুযায়ী প্রায় তিন বছর আগে ভিকটিমের সাথে আসামীর পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে গভীর সখ্যতা গড়ে উঠে। সম্পর্কের এক পর্যায়ে তারা দুজনই একসাথে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমতাবস্থায় বিবাহ ব্যতিরেকে তারা নিজ নিজ পরিবারকে না জানিয়েই স্বামী-স্ত্রীর পর