পোস্টগুলি

জুন ৩০, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রূপসায় মীম হত্যায় জড়িত সন্ত্রাসীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

ছবি
রূপসা প্রতিনিধিঃ রূপসায় বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইন্তাজ আলী ফকির এর পুতনি এবং বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ মুনসুর বিশ্বাস এর নাতনি কিশোরী মীম আক্তারকে ধর্ষনের পর হত্যা ও লাশ গুমের গঠনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি ও মূল পরিকল্পনাকারীর বিরুদ্ধে ফাসির দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা গত ৩০ জুন সকালে উপজেলা পরিষদ চত্তরে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ রূপসা উপজেলা শাখা কর্তৃক আয়োজিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন মুক্তিযেদ্ধার পরিবার ও সন্তানরা আজ স্বাধীনতার 52 বছর পার হলেও নিরাপদ নয়। যত্রতত্র পাকিস্থানী প্রেতাত্মারা আজও খুজে খুজে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের উপর হামলা, মামলা, হত্যা, গুম সহ নানাবিধ অত্যাচার করে আসছে। তারা আরো বলেন ধন্যবাদ জানাই রূপসা থানার অফিসার ইনচার্জ  সরদার মোশাররফ হোসেন সহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে। মিম হত্যার সাথে সাথে পুলিশ হত্যাকারীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা সহ দেশের সকল দেশপ্রেমিক জনতার দাবী অবিলম্বে মিম হত্যায় অংশগ্রহনকারী সকল সন্ত্রাসীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে।   এ সময় উপস্থি

কবিতার নামঃ আগামী ধ্বংস হলো! লেখকঃ ইবনু মাসুদ(দেশের বার্তা 24)

ছবি
 কবিতার নামঃ আগামী ধ্বংস হলো! লেখকঃ ইবনু মাসুদ।  কিশোর নারীতে আসক্ত   কিশোরী অশ্লীলতায় লিপ্ত।    যুবক দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত।    যুবতী চাওয়া পাওয়ায় মত্ত।    বৃদ্ব অপমানিত সমাজের তরে    বৃদ্বা ঘৃনিত ছেলে-মেয়ের ঘরে।    ইহুদীর ফাঁদে বিশ্ব যেন কাবু।    আমরা ইহুদীদের যেন নবজাতক বাবু।    রং মাখিয়ে আধুনিকতা যাহা বলে তোমারে!    তুমি না বুঝে মেনে নাও আপন করে!    মাদকের দলে বিচারকও হাজির!    বিচারকও বলে মাদক নাকি ক্ষীর!   পালিয়ে বিয়ে করা সামাজিকতা!   সমাজমতে নিকে নাকি অপূর্ণতা!    মোবাইল নামের ফাঁদ যে মূল ধ্বংস!     সে মোবাইল নাকি দেহের অংশ!   !!!!!!!!!! ওহে সমাজ!!!!     দেখো আগামী ধ্বংস হলো!       বিশ্বাস করো হে সমাজ!     আগামীর রুপ যেন হবে কালো!    আমি অধম ধ্বংসের উদাহরণ    বললেও হবে না শেষ!    তবে,সমাজ তুমি দেখিবে নিদারুণ     বাস্তবতার বিচারের অবশেষ!

প্রেমিকার সামনে অপমানের প্রতিশোধ নিতে প্রভাষক উৎপল কে হত্যার উদ্দেশ্যে স্টাম্প দিয়ে আঘাত করে জিতু

ছবি
রাকিবুল ইসলাম সোহাগ :- শিক্ষক হত্যা মামলার প্রধান আসামি জিতু র‍্যাব হেফাজতে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে  সাভারে শিক্ষক হত্যার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত জিতুকে গ্রেপ্তার করার পর জিজ্ঞাসাবাদে চমকপ্রদ তথ্য পেয়েছে র‍্যাব। জিতু এলাকায় এবং স্কুলে চরম উচ্ছৃঙ্খল ও বখাটে ছিল। এছাড়া তার চাচা স্কুলের গভর্নিং বডির প্রধান। সেই প্রভাব খাটাতো জিতু। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) দুপুরে কারওয়ান বাজারে র‍্যাব কার্যালয়ে ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য তুলে ধরে র‍্যাব। আটকের পর জিতু র‍্যাবকে জানায়,  শিক্ষক উৎপলকে মারধরের ৩-৪ দিন আগে স্কুলের সামনে প্রেমিকার সাথে কথা বলছিল। হঠাৎ তার শিক্ষক উৎপল এসে তাকে ‘অপ্রীতিকর’ অবস্থায় দেখতে পেয়ে বকাঝকা করেন। তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। শিক্ষক তাকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হবে বলে জানান। প্রেমিকার সামনে অপমানের প্রতিশোধ নিতে এবং উৎপলকে শায়েস্তা করার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে জিতু। ঘটনার দিন সে বাসা থেকে স্ট্যাম্প নিয়ে যায়। দিনভর অপেক্ষা করে দুপুরে স্কুলে টিফিন চলাকালে উৎপলকে একা পেয়ে স্ট্যাম্প দিয়ে আঘাত করে। প্রায় দুই মিনিট ধরে পেটানো হয় বলে জানায় সে। মাথায় আঘাত পেয়ে মারাত্মকভাবে আহত হন উৎপল।