পোস্টগুলি

নভেম্বর ১৮, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হরিণাকুণ্ডুতে সংবাদ সম্মেলনে ওসি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম

ছবি
হরিনাকুণ্ডু (ঝিনাইদহ) থেকে বিকরাম হুসাইন  ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার কাপাশাটিয়া ইউনিয়নের ভালকী গ্রামের নবীছদ্দীনের ছেলে জসিম উদ্দীন (৩৫)নামের এক ব্যাক্তির হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংবাদ সম্মেলন করছেন হরিণাকুণ্ডু থানা পুলিশ। আজ শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১১ ঘটিকায় হরিণাকুণ্ডু থানাতে হত্যার ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন,থানা  অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। জসিম উদ্দীন দ্বীর্ঘ্য দিন ধরে বিভিন্ন নারীর সাথে মেলামেশা করার কারণে নিহতের স্ত্রীর মনের মধ্যে প্রতিশোধের নেশা জন্ম হয়। এক পর্যায়ে স্ত্রী রিতা খাতুন একই গ্রামের জালাল মণ্ডলের ছেলে মালেকের সাথে যোগাযোগ করে স্বামী জসিম উদ্দীনকে হত্যার শড়যন্ত্র করে। সুযোগ বুঝে গতো ১৬ নভেম্বর মালেক ও রিতা খাতুন তাকে দুধের সাথে ঘুমের ঔষধ খাওয়ালে স্বামী জসিম অবচেতন হয়ে যায়। পরবর্তীতে তাকে টেনে হিচড়ে বাড়ির পার্শের মেহগনি বাগানে নিয়ে গিয়ে গলায় দড়ি প্যাঁচিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার ঘটনা ঘটায় বলে জানান এই শীর্ষ কর্মকর্তা। আলামত হিসেবে ঘটনাস্থলে পড়ে থাকা দড়ি ও টিশার্ট পাওয়া গেছে। হত্যার ১৩ ঘন্টার মধ্যেই আসামী গ

সাংবাদিকের সহায়তায় পোশাক শ্রমিক পরীমনির খুনি স্বামী ও সতিন কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ,

ছবি
  নিউজ ডেস্ক :-আলহামদুলিল্লাহ্‌,দীর্ঘ পরিশ্রমের পর পরীমণির খুনি স্বামী ও       সতিন'কে গ্রেফতার করিয়েছি। দিন শেষে সফলতা ---------------------------------------------------------------------------------- সিরাজগঞ্জ জেলার গরীব ঘরের মেয়ে পরীমণি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান।স্বর্গ সুখের আশায় সলঙ্গা থানার এক যুবকের সাথে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন এবং বছর তিনেক আগে বিয়ে করে,বিয়ের পর তাদের সংসারে একটি কন্যা সন্তান আসে সন্তানটির বর্তমান বয়স আনুমানিক দুই বছর।কিন্তু প্রথম অবস্থায় জানতো না যে তার স্বামী বিবাহিত ঘরে আছে বড় বউ।সবকিছু মেনে নিয়ে ভালোই চলছিলো জোড়াতালি দিয়ে।পারিবারিক সমস্যার কারনে জীবিকার ত্যাগিদে স্বামী সতিনের সাথে গাজীপুর চলে আসেন এবং গার্মেন্টসে চাকুরী শুরু করেন সংসারের স্বচ্ছতা ফিরাইতে।আর এখানেই ঘটে বিপত্তি, পরিশেষে স্বামী-সতিনের হাতে জীবন দিতে হলো পরীমণীকে আর তার দুই বছরের সন্তানটি হলো মা হারা,পরীর বাবা মা হলো সন্তান হারা। নিয়তির নির্মম পরিহাস পরীমণিকে হত্যার পর ও তার পরিবার পুলিশ কাছে বার বার ধরনা দিয়েও মামলা নেওয়াতে পারেনি অদৃশ্য কারনে।এমন কি পারেনি একটি লিখিত অভিযোগ ও করতে। আসলে গরীবে