মির্জাগঞ্জে হিন্দু পরকিয়ার ঘড় ভাঙ্গলো মুসলমান দাম্পত্তির।
মোঃ সুজন সিকদার
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি- পটুয়াখালী মির্জাগঞ্জে উপজেলার সরকারি হাসপাতারের অধিনে কর্মরত ভক্ষ্ম কুষ্ঠ সহকারি (TLCA at TB & LEPROSY CONTROLER ASSISTANCE) ও করনা টিকা কেন্দ্রে বলান্টিয়ার হিসেবে কর্মরত নিশিদ কুমারের প্রেমের ফাঁদে আক্টা পরেন একই সংস্থায় কর্মরত মুসলমান বিহীতা নারী মোসাঃ সাথী আক্তার। লম্পট নিশিদ কুমারের কুনজর থেকে এরাতে পারেনি সাথী আক্তার কথপকথন থেকে শুরু, প্রায়ী নিশিদ অফিসের গুরুত্বপূর্ণ কর্ম বাধ দিয়ে সাথীর পাশের চেয়ারে বসে কাটিয়ে দিত ঘন্টার পর ঘন্টা। কথার ফুলঝুরি দিয়ে ধীরে ধীরে প্রেমের জালে ফাসাতে থাকে সাথী আক্তার কে, সাথী আক্তার ফেসে যায় অভিজ্ঞ লম্পট নিশিদের প্রেম কুঞ্জে অফিস ছুটির পরে অনলাইন ইমু ম্যাসেঞ্জারে কথা হতে থাকে রাত ভর, দিন যত যেতে থাকে ততই সাথী আক্তার দেহ ভোগের নানা ফন্ধি পাতে নিশিধ দুরে কোথাও গিয়ে দেহ প্রেমে হারিয়ে যাবে দুজন এমন প্রস্তাবে সম্মতি মিলে সাথী আক্তারের অবৈধ প্রেমের কারিঘর নিশিদের প্রেম জোয়ারে ভাসতে থাকে সাথী আক্তার। নিশিদের শিকানো কথায় সাথী আক্তার নিজ স্বামী কে অত্তাচার ও অভহেলা করতে থাকে এবং নিশিদের সাথে নিজ স্বামী কে তালাক দিবে বলে অঙ্গিকার করেন, দ্রুতই বারতে থাকে এহেন জগন্য কাজ, এক সময় সাথী আক্তারের মোবাইল ফোনে থাকা ম্যাসেন্জারের সকল লেখা ও কথপকথন দরা পরে স্বামী মোঃ আবুসালের হাতে স্ত্রীকে অনেক বুঝনোর পরেও রুখতে পারেনি অভইদো দখল দার ভন্ড প্রেমিক নিশিদের হাত থেকে একান্ত এক সাক্ষাৎ সাথী স্বামী আবুসালে বলেন বিয়ের পরে আমাদের সংসারে সুখ ছিল, ছিলো আনন্দ সন্তানের বাবা হব আমি মা হবে সাথী এমন স্বপ্ন নিয়েই বেধে ছিলাম ঘর আমার স্থীরীর সাথে চাকরি করতো নিশিদ তার প্রতিনিয়ত কু প্রস্তাবে এবং প্রেমে দিসে হারা হয়ে যায় আমার স্ত্রী আমার হাথে প্রমান সহ দরা পরে তারা আমি এই জগন্য পথ থেকে ফিরে আসতে জোর অনুরোধ করলেও তারা ফেরে নি এবং এক পর্যয় অনেক অসহায় হয়ে পরি আমি, ইতিমধ্যই সাথী বাবা মা সহ আত্তীয় সজন কে পুরো ব্যাপারটা অবহিত করি কিন্তু দুঃখের বিষয় তারা কোন সঠিক সমাধানে আসতে পারে নি, এক পর্যায় সংশার জীবনের সমাপ্তি ও বিবাহ বিচ্ছেদ হয়।
এ বিষয় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মোসাঃ লিজা আক্তারে কাছে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে, তিনি বলেন এ বিষয় আমি কিছু জানিনা।
খুব সুনামের কাজ
উত্তরমুছুন